প্রবর্তন একটি বিষয়ে যেখানে ধর্ম এবং আইন এর মধ্যে ব্যবস্থা সংযোগ বিশ্লেষণ করা হয়। সেখানে ধর্মীয় আদর্শের প্রতিফলন এবং রাজনৈতিক সংগঠন এ উপস্থিত মানচিত্র ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় করা হয়।
অবিশ্বাসিকত : সামাজিক জীবনে একটি প্রয়োজন
ধর্মনিরপেক্ষতা, অথবা বিনা ধর্মের জীবন, হল একটা অবস্থা যেখানে কোন ধর্মীয় বিশ্বাস বা অনুশীলনের দাবিতে মানুষকে আক্রান্ত করা হয় না। এটি সামাজিক জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু ধর্মনিরপেক্ষতা মানুষকে প্রত্যেককে অনুভূতির প্রতি সम्मान দিতে সাহায্য করে, এবং যৌথভাবে আমাদের গঠন করতে।
ধর্মনিরপেক্ষ জীবন আমাদের সামাজিক জগতকে পূর্ণ করে, কারণ এটি বিচিত্র মতাদর্শের আতিথেয়তা প্রচার website করে .
সামাজিক বিভক্তির মূলনীতি ও তাৎপর্য
সেকুলারিজম হলো একটা ব্যবস্থা যার কেন্দ্রীয় লক্ষ্য হলো ধর্ম ও রাষ্ট্রের বিচ্ছেদ । এটা আমাদের সমাজে ভালোবাসা এবং উন্নত প্রগতি নির্মাণের একটা দিক ।
দেশে সেকুলারিজম জনপ্রিয় হলে সকল ধর্মাবনানুসারীর জনগোষ্ঠী সম্মানিত হবে।
- সামাজিক বিভক্তির প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি ।
সঠিক ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং ধর্মনিরপেক্ষতার
একটি সমাজে ন্যায়প্রাপ্ত ধর্মীয় ভ্রম এবং ধর্মনিরপেক্ষ মনস্থিরতা দুইটি অতিপ্রয়োজনীয় উপাদান। এটা বলা যায় যে, সবার ধর্মআরও ভালো করে তোলে এবং নিজেদের মতামত প্রতিষ্ঠা করতে পারে। কিন্তু, এটা অবশ্যই বৃহত্তর মানের ভালো আরেক ধর্মের প্রতি সम्मान ও সহিষ্ণুতা।
- ধর্মীয় স্বাধীনতার ব্যাপারে অবশ্যই আলোচনা করা উচিত
- ধর্মনিরপেক্ষতা কাজ করে
প্রায় বিষয় যে ধর্মের সঠিক পরিবেশ ব্যবহার করতে হয়।
অধুনিকতা : আধুনিক সমাজের চ্যালেঞ্জ
আধুনিক সমাজের বিকাশ এ অধুনিকতা একটি উল্লেখযোগ্য বিষয়। তা মানব মূল্যের প্রচার করে উন্নত সমাজ গড়ে উঠতে ভূমিকা করে। সামাজিক জীবনের গতিপ্রাপ্তি এবং বিশ্বাস প্রচারের পরিবর্তন সামগ্রিক চ্যালেঞ্জ উত্পন্ন করছে।
- এই সময়ে অধুনিকতা ব্যক্তিগত মনোভাব এর প্রভাব
- এটা সমাজে মূল্যবোধ বদল করতে
- সেকুলারিজম এর আশ্রয় পরিচয় করতে
ধর্মনিরপেক্ষ বা সংস্কৃতি: একটি নতুন ভিশন
আজকের সাংস্কৃতিক পরিবেশে ধর্মনিরপেক্ষতা ব্যক্তিগত অস্তিত্বের অভিন্ন হিসেবে স্থাপন হচ্ছে। ধর্ম, যা একসময় তরফে নিয়ন্ত্রণের আধার ছিল, এখন শিক্ষা এর হাতে মর্যাদা হয়েছে।
ধর্মনিরপেক্ষ সংস্কৃতি একটি যত্নের প্রগতি প্রয়োজন, কারণ এতে রাজনৈতিক বিভ্রান্তি থেকে পরে একাগ্রতা জুড়ে যাওয়া প্রয়াস থাকে।